অস্থিতিশীল বিশ্ব অর্থনীতি এবং বাংলাদেশ

কালের কণ্ঠ ড. আতিউর রহমান প্রকাশিত: ০৪ আগস্ট ২০২২, ১০:৫২

এ বছর বাংলাদেশের অর্থনীতি কভিড-সংকট কাটিয়ে নতুন করে পুনর্জাগরণের জন্য তৈরি হচ্ছিল। মহামারির কারণে এমনিতেই বিশ্ব সরবরাহ চেইন নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল। আর সারা বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সরকার মহামারির কারণে অর্থনীতি যাতে নিস্তেজ না হয়ে যায় সেটি খেয়াল করছিল। তাই বিপুল পরিমাণ তারল্য পাম্প করতে থাকে তারা তাদের অর্থনীতিতে।


আমরাও জিডিপির ৬ শতাংশের মতো প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় সস্তায় ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নিই। স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে অর্থ ঢালতে সরকার ন্যায্যতই দ্বিধা করেনি। এমন বাস্তবতায় বিশ্বজুড়েই মূল্যস্ফীতি ছিল বাড়ন্ত। ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে প্রায় পাঁচ মাস আগে হঠাৎ করেই শুরু হয়ে যায় ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। এই যুদ্ধের ফলে বিশ্ব সরবরাহ চেইন আরো ভেঙে পড়ে। ইউক্রেন-রাশিয়া-বেলারুশ অঞ্চল থেকে গম, ভোজ্য তেল, সার, জ্বালানি তেল, গ্যাস সরবরাহ প্রায় বন্ধই হয়ে যায়। সবেমাত্র জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের ওডেসা বন্দর থেকে ২৬ হাজার টন খাদ্যশস্য বোঝাই একটি জাহাজ লেবাননের পথে ছেড়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে খাদ্য মূল্যস্ফীতিসহ সার্বিক মূল্যস্ফীতি সারা বিশ্বেই বেড়ে গেছে। বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে বিশ্ব লেনদেন ব্যবস্থা সুইফট বন্ধ করে দেয় পশ্চিমা বিশ্ব। পাঁচ মাস ধরে বিশ্ববাণিজ্য এক অর্থে ‘রোলার কোস্টারে’র মধ্য দিয়েই গেছে। একদিকে তারল্যের ছড়াছড়ি, অন্যদিকে সরবরাহে ঘাটতি। দুইয়ে মিলে মূল্যস্ফীতি এখনো প্রায় উড়ন্ত। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপসহ পশ্চিমে মূল্যস্ফীতি এখন ৯ শতাংশেরও বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us