দেশের সবচেয়ে বেশি মজুত থাকা তিনটি গ্যাসক্ষেত্র থেকে কমছে গ্যাসের উৎপাদন। আর তুলনামূলক কম মজুতের একটি গ্যাসক্ষেত্র থেকে বেড়েছে কয়েক গুণ উৎপাদন। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কারিগরি পরিকল্পনা ও দক্ষ প্রযুক্তির ব্যবহার না হওয়ায় মজুত থাকার পরও গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানো যাচ্ছে না। এর জন্য মূলত জ্বালানি বিভাগের অবহেলা ও অদক্ষতা দায়ী।
জ্বালানি খাতের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকাজে গতি না থাকায় নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করা যাচ্ছে না। পুরোনো গ্যাসক্ষেত্র থেকেও টানা কমছে উৎপাদন। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানিও কমানো হয়েছে। এতে করে দেশে গ্যাস সরবরাহের সংকট বাড়ছে। গ্যাসের অভাবে কাজে লাগছে না বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতাও।