You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কক্সবাজার কারাগারে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে ৮ গুণেরও বেশি কয়েদি

২০০১ সালে কক্সবাজার বাইপাছ রোডে নির্মাণ করা হয় নতুন জেলা কারাগার। ৫৩০ জন বন্দি ধারণক্ষমতার এ কারাগারে রয়েছে আধুনিক সুযোগ সুবিধা। রয়েছে ৩০ শয্যার একটি  হাসপাতাল, বর্তমানে এ কারাগারে বন্দি প্রায় ৪৩০০ জন। জায়গার অভাবে অনেকের স্থান হয়েছে বারান্দায়। কারা হাসপাতালের অবস্থাও একই, শয্যার তুলনায় কয়েক গুণ রোগী থাকায়  দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। যমুনা টেলিভিশনকারাবন্দিরা বলেন, জেলখানায় খাদ্য ও পানির ব্যবস্থা ভালো আছে কিন্তু থাকার জায়গা নাই। থাকার সমস্যাটা অনেক বেশি ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ৮-৯ গুণ মানুষ বেশি আছে। হাসপাতালে যে রোগিগুলা আছে তার থেকে সিট সংখ্যা অনেক কম। আর এক হাজার রোহিঙ্গা কয়েদি এখানে রয়েছে যার কারণে স্থানীয় কয়েদিগুলো বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছে।বন্দিদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি মাদক মামলার আসামি। যাদের আধিকংশই রোহিঙ্গা, কারাগারের । ভেতর বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ উটেছে রোহিঙ্গা বন্দিদের বিরুদ্ধে। তাদের জন্য আলাদা কারাগার নির্মাণের পক্ষে মত জেল সুপারের। কক্সবাজার জেল কারাগার জেল সুপার বজলুল রশিদ বলেন, দিন দিন আরো রোহিঙ্গাবন্দি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য আলাদা কারাগার বা কোথাও রাখার ব্যবস্থা করা যেতো, তাহলে আবাসন সমস্যার সমাধান হতো। তবে এখন আমাদের ছয়তলা ভবনের নির্মাণাধীন কাজ চলছে, তিনতলা পর্যন্ত ছাদ ঢালাই হয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে ভবনটির কাজ শেষ হবে।কারা কর্তৃপক্ষের চেষ্টায় স্বাভাবিক রয়েছে খাদ্য সরবরাহ ও নিরাপত্তা। নির্মাণাধীন ছয়তলা ভবনের কাজ শেষ হলে সংকট কিছুটা কমবে। আবাসন সমস্যা সমাধানে কারাগারের পাশে আরো সাত একর জায়গা  অধিকগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন