You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সীমানায় সব ধরনের নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রি করা বন্ধ করতে হবে

নাঈমা জাবীন : ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের অধ্যাপক মুনীরউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, স্ট্রিট ফুড বা রাস্তার খাবার উপেক্ষা করা যাবে না, বন্ধও করা যাবে না। কারণ এসব রাস্তার খাবার যতোই খারাপ বা অস্বাস্থ্যকর হোক না কেন, এ দেশের মানুষ তা খাবে। সূত্র : কালের কণ্ঠরাস্তার খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে জানা সত্ত্বেও মানুষ রাস্তার খাবার খাবে। এটি এ দেশের মানুষের অভ্যাস ও সংস্কৃতির অঙ্গ। কাজেই রাস্তার খাবার কীভাবে কতোটা নিরাপদ করা যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে। এ বিষয়ে ভোক্তাদেরও সচেতন হতে হবে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় এলাকায় বেশ কয়েকটি নামকরা স্কুল রয়েছে। ফুলার রোডে রয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। এই ব্রিটিশ কাউন্সিল ও স্কুলে অবস্থাপন্ন পরিবারের ছেলেমেয়েরাই পড়াশোনা করে। ব্রিটিশ কাউন্সিল ও স্কুলের সামনে প্রতিদিন বসে অসংখ্য ভ্রাম্যমাণ দোকান, যেখানে বিক্রি হয় হরেক রকম নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার। আমি প্রতিদিন দেখি, একটুও চিন্তাভাবনা না করে কীভাবে অসংখ্য ছাত্রছাত্রী, তাদের মা-বাবারা গণহারে এসব খাবার খাচ্ছেন। আমি আশ্চর্য হই এই ভেবে, স্কুল কর্তৃপক্ষ কীভাবে স্কুলের সামনে এসব নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রি করার অনুমতি দিচ্ছে। বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সীমানায় সব ধরনের নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রি করা বন্ধ করতে হবে, নতুবা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার বিক্রির ব্যবস্থা করতে হবে। সারাদেশে না হোক, অন্তত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের অস্বাস্থ্যকর খাবার খাইয়ে তাদের আমরা স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারি না। তিনি আরো বলেন, যারা বলেন, ‘শরীরের নাম মহাশয় যা করে তা সয়’-এ কথাটি মোটেই ঠিক নয়। পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের সবার একটু পড়াশোনা করা দরকার। আপনি এবং আপনার পরিবারের সব সদস্যের জন্য একটি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। সুস্বাস্থ্য আমাদের জীবনে শুধু আনন্দই বয়ে আনে না, সুস্বাস্থ্য আমাদের উপহার দেয় অফুরন্ত কর্মচাঞ্চল্য, উৎসাহ-উদ্দীপনা, শক্তি-যা আপনার জীবনে বয়ে আনে কাক্সিক্ষত সাফল্য। তাই অসুন, আমরা সবাই খাদ্যাভ্যাস ও লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করে সুস্থ থাকতে সচেষ্ট হই।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন