You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমার বন্ধু বেনজির ভুট্টো

বেনজির ভুট্টো ও করণ থাপার একজন অক্সফোর্ড ও একজন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সময়ের শিক্ষার্থী, বেনজির (২১ জুন ১৯৫৩-২৭ ডিসেম্বর ২০০৭) দুদফায় (১৯৮৮-১৯৯০, ১৯৯৩-১৯৯৬) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। ঘাতকের হাতে নিহত। তার বাবা ১৯৭১-এ পাকিস্তান ভাঙার প্রথম প্ররোচক জুলফিকার আলী ভুট্টো একাত্তর-উত্তর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী। হত্যার দায় নিয়ে ৪ এপ্রিল ১৯৭৯ ফাঁকিকাষ্ঠে প্রাণ দেন। করণ থাপার ভারতের প্রথিতযশা সাংবাদিক এবং নন-ফিকশন লেখক। তার ‘ডেভিল’স অ্যাডভোকেট : দ্য আনটোল্ড স্টোরি’ গ্রন্থের দুটো অধ্যায় ‘দ্য কেমব্রিজ ইউনিয়ন সোসাইটি অ্যান্ড মিটিং বেনজির’ এবং ‘বেনজির বিকামস দ্য ক্লোজ ফ্রেন্ড’এর নির্বাচিত অংশের সমন্বয়ে লেখাটি অনূদিত।

উষ্ণ ও সূর্যস্নাত এক অক্টোবরে আমি কেমব্রিজ পৌঁছালাম; অস্বাভাবিক এমন আবহাওয়াকে ব্রিটিশরা বলে ইন্ডিয়ান সামার। দৃশ্যত অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দর্শন পাঠের সাড়ে তিন বছরের কেমব্রিজবাস ছিল বেশ আনন্দপ্রদ। পাঠ্য বিষয়ের চেয়ে আমার আগ্রহ এবং উচ্চাকাক্সক্ষার কেন্দ্রবিন্দু ছিল কেমব্রিজ ইউনিয়ন সোসাইটি। যদিও ছাত্রদের সংগঠন, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এটা ছাত্রদের ইউনিয়ন নয়; এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক সমিতি ডিবেটিং সোসাইটি। এর সদস্যসংখ্যা অনেক বেশি, সদস্য পদপ্রার্থীর সংখ্যাও বেশি। এই ইউনিয়নের কারণেই বেনজিরের সঙ্গে আমার পরিচিতি এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব। ঠিক একই সময়ে ১৯৭৭-এ আমি কেমব্রিজ এবং বেনজির অক্সফোর্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হলাম। কয়েক মাস আগে আমাদের প্রথম দেখা। তখন সে ছিল অক্সফোর্ড ইউনিয়নের ট্রেজারার আর আমি কেমব্রিজ ইউনিয়নের ভাইস প্রেসিডেন্ট। বেনজির প্রস্তাব নিয়ে এলো ‘বিয়ের আগেই যৌনতা’। যিনি পাকিস্তানের একজন রাজনীতিবিদ হতে যাচ্ছেন, তার জন্য এ এক বিপজ্জনক বিষয় তখন এটা মনে হয়েছে কেবলই ‘ফান’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন