You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শরীরে কোন লক্ষণগুলি দেখলে বুঝবেন আপনি অনেকটা কম খাওয়াদাওয়া করেন

বাড়ের সময়ে পেট ভরে খেতে হয়— এমন কথা আগে মা-কাকিমারা বলেই থাকতেন। বাচ্চা কিংবা কিশোর-কিশোরীরা যাতে দু’বেলা ভাল করে খাওয়াদাওয়া করে, তরুণ-তরুণীরা যাতে প্রাণ ভরে সাধ মিটিয়ে খায়, তা বাড়ির অভিভাবকরা মন দিয়ে দেখতেন। কোনও বাড়িতে খাওয়ার আমন্ত্রণ থাকলে, অতিথিরা যদি বার বার চেয়ে চেয়ে খাবার না নিতেন, তা হলে বাড়ির গিন্নি মনে করতেন রান্নায় কোনও গলদ ছিল বুঝি। এমনও শোনা যেত, একেক জন খেতে এসে ১৫-২০টা লুচি, ৮-১০ পিস পাঁঠার মাংস, দু’বাটি পায়েস আর ৫টা রসগোল্লা খেয়ে ফেললেন! কিন্তু সে অনেক যুগ আগের কথা। তার পর বাঙালির ঘরে ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, অম্বল-বদহমজ এমন ভাবে চেপে বসল যে, সকলেই একটু বুঝেশুনে খাওয়া শুরু করলেন।

পুষ্টিগুণের পাশাপাশি বাঙালি ক্যালোরি গুনতেও শিখল। হরেক রকম ডায়েট করা শুরু করল। প্রিয় তারকাদের মতো ছিপছিপে শরীর পাওয়ার ঝোঁক বাড়ল। ফলে খাওয়াদাওয়া হল আরও নিময় মাফিক। কিন্তু এ সব করতে গিয়ে অনেক সময়ই পুষ্টির অভাবও ঘটতে শুরু করল। স্ফূর্তির অভাবে শরীর নেতিয়ে পড়ল। তাই শরীর এখন নানা ভাবে জানান দেওয়ার চেষ্টা করে যে, প্রয়োজনের চেয়ে অনেকটাই কম খাবার যাচ্ছে। কিন্তু এই সঙ্কেতগুলি অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না। কিছু কিছু লক্ষণকে হয়তো আমরা অন্য কোনও রোগের উপসর্গও ভেবে বসি। তাই জেনে নেওয়া যাক, কম খাওয়ার ফলস্বরূপ শরীরে কী কী ঘটতে পারে।

১। শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়ার খিদে

সারা দিন অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকায় হয়তো দীর্ঘ ক্ষণ খাওয়া হয়নি। বাড়ি ফিরেই কি পাউরুটি, পিৎজা, অনেকটা ভাত রুটি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেড়ে যায়? কম খাবার গেলে শরীরে ঠিক মতো স্ফূর্তি থাকে না। তাই কার্বহাইড্রেট বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খোঁজে শরীর। কারণ এগুলি খেলে চট করে এনার্জি পায় শরীর। তাই যদি খুব বেশি এমন প্রবণতা দেখেন, তা হলে বুঝতে হবে পেট ভরে খাচ্ছেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন