সংগৃহীত ছবিমধ্য় এশিয়ায় রসুন ব্যবহৃত হয়ে আসছে প্রায় সাত হাজার বছর আগে থেকে। রান্নায় মসলা হিসেবে তো বটেই, পাশাপাশি এর ঔষধিগুণের কারণে নানা রকম অসুখ-বিসুখের ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে রসুন।
রসুন ও কর্পূর একসঙ্গে পোড়ানো গন্ধে মশা, মাছি ও অন্যান্য পোকামাকড় বাড়ি থেকে দূরে থাকে। এ ছাড়া রসুনবাটার সঙ্গে পানি মিশিয়ে স্প্রে করলেও পোকামাকড় দূর হয়।
রসুনে রয়েছে ১৭টি অ্যামিনো অ্যাসিড। এই অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো মানবদেহের প্রায় ৭৫ শতাংশ ক্রিয়াকলাপের জন্য প্রয়োজনীয়।
বিশ্বের ৬৬ শতাংশ রসুন উৎপন্ন হয় চীনে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সালফারের সরবরাহ কমে গেলে রসুন গ্যাংগ্রিনের অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় বলে রসুন হৃদ্স্বাস্থ্য়ের জন্য ভালো।
প্রোবায়োটিকস হিসেবে অন্ত্রের সুরক্ষা দিতেও রসুন উপকারী ভূমিকা রাখে।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্ত বাধাগ্রস্ত হয়ে যেসব রোগের সৃষ্টি করে, তা আর হতে পারে না।