দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য ডিভাইসে পরিণত হওয়া স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হয়ে গেলে কেবল যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয় না, ব্যক্তিগত গোপন তথ্য বেহাত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়। কারও স্মার্টফোন চুরি করতে পারলে সেটি নিজের ব্যবহারের উপযোগী করতে অথবা বিক্রির জন্য চোরও সাধারণত প্রথমে ফোন হ্যাকিংয়ের চেষ্টাই করে।
ব্যবহারকারী নিজের হাতে থাকা অবস্থাতেও ডিভাইসে অনুপ্রবেশ করতে পারে সাইবার অপরাধীরা। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এ যুগে নতুন নতুন হ্যাকিং কৌশলের উদ্ভাবন হচ্ছে নিত্য দিন। এমন পরিস্থিতিতে হ্যাকিং প্রতিহত করার শতভাগ নিশ্চয়তা দেয়, এমন কোনো কৌশল বাজারে আসলে নেইও। তবে, ব্যবহারকারী এক্ষেত্রে নিজ উদ্যোগে ছোট ছোট কিছু পদক্ষেপ নিয়ে নিজের ডিভাইসের নিরাপত্তা অনেকটাই বাড়াতে পারেন।
পাসকোড লক/ফেইস আইডি/টাচ আইডি ব্যবহার করুন
হ্যাকিং শব্দটি শুনলে প্রথমেই দূর থেকে কেউ ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিভাইসের তথ্য চুরির চেষ্টা করছে বলে মনে হতেই পারে। কিন্তু এর মূল সংজ্ঞা বিবেচনায় নিলে বলতে হবে, কেউ অনুমতি ছাড়া ডিভাইসের ডেটায় অ্যাক্সেস পেলে সেটিই কার্যত হ্যাকিং।