শিক্ষাঙ্গনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কেন

কালের কণ্ঠ ড. মো. নাছিম আখতার প্রকাশিত: ০৮ জুলাই ২০২২, ০৭:৫৫

মানবজাতির উন্নয়নের মূল শক্তি হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষা মানুষকে ন্যায়-অন্যায়ের পার্থক্য করতে শেখায়। ইতিবাচক চিন্তায় সমৃদ্ধ করে জ্ঞানের জগেক। শিক্ষার ছোঁয়ায় বিকশিত হয় সৃজনশীলতা, সৃষ্টি হয় মানুষের মধ্যে প্রজ্ঞা।


প্রজ্ঞা হলো জ্ঞান, অন্তর্দৃষ্টি, দূরদৃষ্টি—এই তিনের সমাহার। শিক্ষাকে পুঁজি করেই মানবসভ্যতা আজকের এই অবস্থানে। তাই শিক্ষকতা পেশা যুগে যুগে সব সমাজে সম্মান, পরিতৃপ্তি ও প্রশান্তির প্রতীক। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। আর শিক্ষক জাতির মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কই জাতির সক্ষমতার প্রদীপ।


বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে শামিল হতে চায়। তাই জ্ঞাননির্ভর অর্থনীতির বিকাশ অপরিহার্য। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাই একমাত্র ভরসা। সে লক্ষ্যে আধুনিকায়ন করা হয়েছে জাতীয় কারিকুলামের রূপরেখা। কিন্তু যাঁরা এই কারিকুলাম বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের আগামী প্রজন্মকে আলোকিত মানবসম্পদে পরিণত করবেন, তাঁরা মানসিকভাবে এই উন্নয়ন অভিযাত্রায় অংশগ্রহণে কতটা প্রস্তুত? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আলোকপাত করতে হবে আমাদের শিক্ষকসমাজের পরিবেশ এবং কর্মসন্তুষ্টির মাত্রার ওপর। নির্মম হলেও সত্য, বর্তমানে আমাদের শিক্ষকরা দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তটস্থ থাকেন শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তাহীনতায়, যা তাঁদের কর্মস্পৃহায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটি ঘটনা চলমান পরিস্থিতির ভয়াবহতা আরো তীব্র করে তুলেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us