ঘটনার প্রায় ১৩ বছর হতে চলল। ‘পাপের শহর’ হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে ঘুরতে গিয়ে পাপিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
সেখানকার একটি হোটেলে ক্যাথরিন মায়োর্গা নামে এক নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা হয় রোনালদোর; যা একপর্যায়ে শারীরিক সম্পর্কে রূপ নেয়।
পারস্পরিক সম্মতিতে এই সম্পর্ক গড়ে উঠলেও রোনালদোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন সাবেক মডেল ও স্কুল শিক্ষিকা ক্যাথরিন। সে সময় রোনালদো ক্যাথরিনের সঙ্গে সমঝোতায়ও বসেছিলেন। এমনকি মুখ বন্ধ রাখার জন্য ৩ কোটি টাকাও দিয়েছিলেন। তবু মামলা তুলে নেননি ক্যাথরিন। গত মাসে সেই মামলার রায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফরোয়ার্ডের পক্ষে এলে আক্ষরিক অর্থেই কলঙ্কের দাগ মুছে যায় তাঁর। তবে রোনালদোর মতো প্রভাবশালী, প্রতিষ্ঠিত ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে ক্যাথরিন যে ভুল করেছিলেন, সেটির মাশুল এবার গুনতে হচ্ছে তাঁকে।