ঈদ ঘিরে পণ্যের বাড়তি দর

যুগান্তর প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২২, ০৯:৪৯

ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। চক্রের সদস্যরা এবার কুরবানির ঈদ ঘিরে বাড়তি মুনাফা করতে ছক তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে কারসাজিতে বাড়িয়েছে সব ধরনের পণ্যের দাম। এতে মাসের ব্যবধানে সব ধরনের চাল, ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ, মসলাজাতীয় পণ্য, এমনকি মাংসসহ একাধিক পণ্য কিনতে ক্রেতার ভোগান্তি বেড়েছে। এর মধ্যে নিদারুণ কষ্টের মধ্যে আছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।


রোববার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বলছে- মাসের ব্যবধানে রাজধানীর খুচরা বাজারে ১৬ পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে প্রতি কেজি চাল খুচরা বাজারে সর্বোচ্চ ১৪.২৯ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতি কেজি আটা ৭.১৪ শতাংশ, ময়দা ৩.৮৫ শতাংশ, প্রতি লিটার বোতল সয়াবিন তেল ২.৫৩ শতাংশ, প্রতি কেজি অ্যাংকর ডাল ৩.৯২ ও মসুর ডাল ৪ শতাংশ, আলু ২৭.৯১ শতাংশ, দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজ ১৮.৭৫ ও ২১ শতাংশ, শুকনা মরিচ ১০.৬৪ শতাংশ, হলুদ ২৭.৭৮, আদা ৮.৩৩ শতাংশ, তেজপাতা ১২.৯০ শতাংশ, দেশি মুরগি ১.৯০ শতাংশ, গুঁড়া দুধ ৬.৪৩ শতাংশ, চিনি ৩.৮০ শতাংশ ও ফার্মের ডিম ১.২৩ শতাংশ দাম বেড়েছে।


জানতে চাইলে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান যুগান্তরকে বলেন, অন্যান্য দেশে ধর্মীয় কোনো অনুষ্ঠানে পণ্যের দাম কমানোর হিড়িক পড়ে। কিন্তু ভিন্নচিত্র আমাদের দেশে। এখানে ভোক্তাকে জিম্মি করে বাড়তি মুনাফা করতে পণ্যের দাম বাড়ানো হয়, যা একেবারেই ঠিক নয়। এছাড়া সরকার একাধিক সময় অসাধুদের চিহ্নিত করলেও তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হয়নি। তাই বারবার অসাধুরা পণ্যের দাম বাড়িয়ে এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে সাহস পাচ্ছে। তাছাড়া ভোজ্যতেল ও চাল নিয়ে কারসাজির সময় মন্ত্রীরা যাদের যোগসাজশের কথা বলেছেন তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়নি। তাই বাজারে ক্রেতাদের স্বস্তি ফেরাতে অসাধুদের ধরে আইনের আওতায় আনতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us