‘কৃমি রোগ নিয়ন্ত্রণে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ’

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২২, ২০:৫৯

২০০৬ সাল থেকে শুরু হওয়া কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের উন্নতি অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক ভালো ও ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ডিপার্টমেন্ট অব নেগলেক্টেড ট্রপিক্যাল ডিজিজেস (এনটিডিস) পরিচালক ডা. আন্তোনিও মন্ট্রেসর।


তিনি বলেছেন, ২০০৬ সালে কৃমি রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ শতাংশ হলেও বর্তমানে তা নেমে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা বিশ্বের ১০০টি দেশের মধ্যে প্রথম। রোববার (১৯ জুন) রাজধানীর হোটেল রেডিসনে আয়োজিত ‘মৃত্তিকাবাহিত কৃমি সংক্রামক ব্যাধি সামিট ২০২২’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। আন্তোনিও মন্ট্রেসর বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধীনে একশটি দেশে এই প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে। এসব দেশে কৃমি রোগের প্রধান কারণ দূষিত পানি ও অনিরাপদ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা।


তিনি বলেন, বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত অনেক বড় দেশ, সেখানে তারা রাজ্যে ভাগ করে কৃমি নিরোধক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তবে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও খুব দ্রুত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। একই সঙ্গে অসাধারণ সফলতা অর্জন করেছে। ডব্লিউএইচওর মেডিকেল অফিসার ডা. অনুপমা হাজারিকা বলেন, কৃমি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের নিজস্ব পরিকল্পনা অপারেশনগুলো প্রশংসার দাবিদার। বিশেষ করে ক্ষুদে ডাক্তার প্রজেক্ট।


যা শিশুকাল থেকেই স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করে তুলে। এতে করে শিশুরা এবং তাদের পরিবার বিষয় সচেতন হচ্ছে। জনসন অ্যান্ড জনসনের প্রোগ্রাম লিডার লিন লিউনার্দো বলেন, আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মাধ্যমে বাংলাদেশে কৃমি রোগ নিয়ন্ত্রণে অনুদান দিয়েছি। এই পর্যন্ত প্রায় ৫০টি দেশে আমরা কৃমি রোগ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করে আসছি। তিনি বলেন, ২০০৬ সালের দিকে বাংলাদেশে কৃমি রোগের হার অনেক বেশি ছিল। বাংলাদেশ সরকারের প্রজেক্টের আওতায় আমরা সারাদেশে কৃমি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us