মালয়েশিয়ার বাজারে সিন্ডিকেটের বাড়াবাড়ি

সমকাল ড. তাসনিম সিদ্দিকী প্রকাশিত: ১৪ জুন ২০২২, ১০:১৬

দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলায় আমরা সবাই আনন্দিত হয়েছিলাম। কিন্তু সেই আনন্দের গুড়েবালি হয়েছে কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির সিন্ডিকেট। দেশে ১ হাজার ৫০০ এজেন্সি থাকা সত্ত্বেও ২৫টি এজেন্সি সিন্ডিকেট করে মালয়েশিয়ায় অভিবাসন বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে চক্রটি আমাদের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। কিন্তু মন্ত্রণালয় তাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি এবং সব বৈধ লাইন্সেসপ্রাপ্ত এজেন্সির জন্য কর্মী পাঠানো উন্মুক্ত রাখবে বলে আশ্বাস দেয়।


মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পাবলিক ফোরামে জানায়, ১ হাজার ৫০০ এজেন্সি থাকা সত্ত্বেও হাতেগোনা কয়েকটি এজেন্সিকে দায়িত্ব দেওয়া অনৈতিক এবং অবৈধ। সিন্ডিকেটের বাইরে থাকা রিক্রুটিং এজেন্সিরা জানায়, বিষয়টি আদালতে গড়াবে। এতে বরং মালয়েশিয়ায় অভিবাসন বিলম্বিত হবে। সিন্ডিকেট সৃষ্টিতে উৎসাহী কিছু রিক্রুটিং এজেন্সির চক্রটি বাংলাদেশে ব্যর্থ হয়ে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়কে প্রভাবিত করে। সেই থেকে সে দেশের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, তাদের নির্দিষ্ট করা এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠাতে হবে। বোঝাই যাচ্ছে কেন এমনটি ঘটল।


মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের জন্যও তা লোভনীয়। অন্যান্য দেশের তুলনায় মালয়েশিয়ায় অভিবাসিত হতে আমাদের কর্মীদের আকর্ষণের বেশ কিছু কারণ রয়েছে। সে দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের আবহাওয়া-জলবায়ুর যথেষ্ট মিল রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের তুলনায় মালয়েশিয়ার মালে ভাষা সহজ হওয়ায় শ্রমিকরা দ্রুত ভাষাটি রপ্ত করে নিতে পারেন। বাংলাদেশের সব রকম খাবার সে দেশে সহজে তৈরি করা যায়। ফলে অভিবাসীরা মালয়েশিয়ায় গিয়ে সহজেই সে দেশের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। তা ছাড়া সেখানে মজুরির হারও মধ্যপ্রাচ্যের তুলনায় বেশি। চাকরি নবায়নের প্রক্রিয়ায়ও অন্য দেশগুলোর তুলনায় অনেক সহজ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us