নতুন শিক্ষাক্রমে গুণগত শিক্ষা ও বুদ্ধির বিকাশ

যুগান্তর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২২, ১৮:১০

গুণগত শিক্ষা ও বুদ্ধি আসলে একে অপরের পরিপূরক। বুদ্ধি না থাকলে গুণগত শিক্ষা অর্জন সম্ভব নয়, আবার শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষা দিতে পারার অর্থই হচ্ছে তাদের আরও বেশি বুদ্ধিমান করে তোলা। সাধারণ শিক্ষাও বুদ্ধি বাড়ায়। আমরা যদি জেমস ফ্লিনের গবেষণা যেটা ‘ফ্লিন ইফেক্ট’ নামে পরিচিত সেটা দেখি, তাহলে দেখব অন্তত ১৯৪৭ সাল থেকে মানুষের বুদ্ধি দ্রুত বাড়ছে। হিসাব করে দেখা গেছে, এ সময়ের একজন টিনএজার যদি ১৯৫০ সালে আইকিউ টেস্ট দিত, তাহলে সে ১১৮ নম্বর পেত; আবার ওই একই পরীক্ষার্থী যদি ১৯১০ সালে পরীক্ষা দিত, তাহলে সে পেত ১৩০ নম্বর। সেই হিসাবে এখনকার একজন সাধারণ মানুষ ১৯১০ সালের ৯৮ শতাংশ মানুষের চাইতে বেশি বুদ্ধিমান।


বুদ্ধি বৃদ্ধির সঙ্গে শিক্ষার হারের সম্পর্ক আছে। বুদ্ধি বিশেষজ্ঞদের ধারণা, বুদ্ধি বাড়ার কারণ হচ্ছে, বৈজ্ঞানিক চশমা দিয়ে পৃথিবী দেখার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া। মানুষ এ বৈজ্ঞানিক চশমা মূলত স্কুল থেকেই পায়। বিংশ শতাব্দীর প্রায় পুরোটাজুড়ে শুধু যে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে তা নয়, ওদের এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সময় সেখানে থাকতে হচ্ছে। যেমন ১৯০০ সালে আমেরিকানরা স্কুলে যেত চার থেকে সাত বছর এবং সেটা বাধ্যতামূলকও ছিল না। এখন সময়টাও বেড়েছে এবং তা বাধ্যতামূলকও করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us