You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডলার সাশ্রয়ে কঠোর অবস্থানে সরকার

ডলার সাশ্রয়ে চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বন করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) সরকারের সব মহল খরচের রাশ টেনে ডলারের মজুত বাড়াতে মরিয়া।

সর্বশেষ এনবিআর ১৩৫ ধরনের বিদেশি বিলাসী পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের মাধ্যমে আমদানি নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে। পাশাপাশি আমদানি বিকল্প পণ্য উৎপাদনে বিশেষ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। গত কিছুদিন ডলার সাশ্রয়ে সরকারের নেওয়া এসব ব্যবস্থার কারণে ডলারের মজুত বাড়তে শুরু করেছে। খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা কিছুটা কমেছে। ফলে দামও কমে আসছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, এটা সাময়িক সময়ের জন্য ভালো পদক্ষেপ। তবে এর মাধ্যমে যাতে বিদেশে ভুল বার্তা না যায়, সে দিকেও নজর রাখতে হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মূলত কিছুদিন ধরে যেভাবে ডলার খরচ হয়ে যাচ্ছিল, তাতে সামনের দিনগুলোতে রিজার্ভ আরও কমে গেলে অর্থনীতির জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। কারণ, এরই মধ্যে অনেকগুলো মেগা প্রকল্প চলমান রয়েছে। এসব প্রকল্পের জন্য বিপুল যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ আমদানি করতে হয়। সেগুলোর বিল ডলারে পরিশোধ করতে হবে। বিদেশি ঋণের সুদও ডলারে দিতে হবে। এসব কার্যক্রম যাতে স্বাভাবিক থাকে এবং অত্যাবশ্যক নিত্যপণ্য আমদানি স্বাভাবিক রাখা যায়, সে জন্যই সরকার এত সব পদক্ষেপ নিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বাড়াতে চায়। যার ফলই হচ্ছে একের পর এক কড়াকড়ি সিদ্ধান্ত। জানা যায়, ডলারের সংশ্লেষ আছে আবার ততটা জরুরি নয়–এমন উন্নয়ন প্রকল্প আপাতত স্থগিতের সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়গুলোকে কোন কোন প্রকল্প স্থগিত করা যায়, তার তালিকা চাওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন