বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও থ্যালাসেমিয়ার প্রকোপ কম নয়। জন্মগত এই রোগে হিমোগ্লোবিনের গঠনগত ত্রুটির কারণে রোগীর দেহে রক্ত কমে যায়। এ জন্য বারবার রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। পাশাপাশি শরীরও প্রয়োজনীয় রক্ত তৈরি করতে খাদ্য থেকে অতিমাত্রায় আয়রন শোষণ করতে সচেষ্ট হয়। এই দুয়ের ফলে রক্তে আয়রনের মাত্রা বেড়ে যেতে থাকে এবং তা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে জমতে থাকে।
নানাবিধ চিকিৎসার মাধ্যমে আয়রনের মাত্রা কমানোর চেষ্টা করা হলেও অনেক ক্ষেত্রে এর আধিক্যের কারণে রোগীর সার্বিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়।