You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কুমিল্লা থেকে কান

ফ্রান্স থেকে ফেরার পর অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘কানে রেহানা মরিয়ম নূর-এর প্রদর্শনী শেষে অমন হাউমাউ করে কাঁদছিলে কেন?’

আসলে কী একটা জার্নির ভেতর দিয়ে এই সিনেমাটা আমি করেছি, ওই মুহূর্তে আমার সবকিছু মনে পড়ে গিয়েছিল। মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল রেহানা আর আমার যন্ত্রণা। আমার কাছে রেহানা মরিয়ম নূর তো কেবল একটা সিনেমা নয়, একটি অগ্নিপথ। খালি পায়ে যে পথ পাড়ি দেওয়ার সময়, প্রতিটি মুহূর্তে নিজের জীবনের সমস্ত যন্ত্রণা অনুভব করেছি। আর পথের শেষে উপলব্ধির শুদ্ধতায় আমার পুনর্জন্ম হয়েছে।

তাই আমার মেয়ের জন্মের পর ওই মুহূর্তটা একই সঙ্গে আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর আর সবচেয়ে কষ্টের মুহূর্ত। ৭৪তম কান চলচ্চিত্র উৎসব নিয়ে লেখাটি যখন লিখছি, একসঙ্গে অনেক স্মৃতির দুয়ার খুলে গেল। ওই সময়টা আমার জন্য খুবই জটিল একটা সময় ছিল। আমি যদি বাঁধন না হতাম, আমি রেহানা হতে পারতাম না। কারণ, রেহানা করার সময় আমি আমার ব্যক্তিজীবনের সমস্ত ক্ষতগুলোকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে রক্তাক্ত করে সেই যন্ত্রণাগুলোকে কাজে লাগিয়েছি। তাই পর্দায় আমি রেহানা হয়ে দেখা দিতে পেরেছি।

ব্যক্তি আর অভিনেত্রী একাকার

মেয়ের অভিভাবকত্ব চেয়ে ২০১৭-এর আগস্টে আমি মামলা করি। ২০১৮-এর আগস্টে মামলার রায় হয়। রায়ে আমি জয়ী হই। আমার মেয়ের অভিভাবকত্ব পাই। আইনি লড়াইয়ে এমন বিজয়ের ঘটনা বাংলাদেশে বিরল। ২০১৮ সালে এসে আমি ঠিক করি, এত দিন যা কিছু করে এসেছি, তা আর করব না। বিয়ে, বিচ্ছেদ, আইনি লড়াই, তারকা জীবন—সব পার করে নিজের সব মনোবল জড়ো করে ঠিক করলাম, জীবনটা আবার গোড়া থেকে শুরু করব। ঠিক করলাম, কেবল টাকার জন্য আর কাজ করব না; যে কাজটা করব, ভালোবেসে করব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন