চেক প্রতারণার মামলা ঝুলে থাকে বছরের পর বছর

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২১ এপ্রিল ২০২২, ১০:১০

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা সোমা। ১০ লাখ টাকার চেক প্রতারণার অভিযোগে এক বন্ধুর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে মামলা করেন। সেই মামলা এখনও ঝুলে আছে। মামলার একেকটি ধাপ পার হতে লেগে যাচ্ছে ছয় থেকে ৯ মাসের মতো। এক পর্যায়ে জবানবন্দি দেন সোমা। তাকে বিবাদী পক্ষের আইনজীবী জেরা করতে চাইলে ফের তারিখ পড়ে সাত মাস পরে।


চেক প্রতারণার মামলায় সোমার মতো অসংখ্য ভুক্তভোগী পড়েন পাল্টা ভোগান্তিতে। সৃষ্টি হয় মামলা জট। আবার মামলা চালাতে গিয়ে বাড়ে ভুক্তভোগীর খরচও।


নেগোসিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট (এনআই) অ্যাক্ট-১৮৮১ এর ১৩৮ ধারার অধীনে চেক প্রতারণার মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুসারে শুধু যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত এ মামলার বিচার করেন। 


উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একটি চেকের মামলায় তিনটি বিষয় বিবেচনা করা হয়। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (চেক ইস্যুর ছয় মাসের মধ্যে) চেকটি ব্যাংকে নগদায়নের জন্য উত্থাপন করে প্রত্যাখ্যান হয়েছে কিনা, নির্দিষ্ট সময়ে বিবাদিকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে কিনা এবং সঠিক সময়ের মধ্যে মামলা করা হয়েছে কিনা।


সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. জে. আর. খান রবিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, দেওয়ানি মামলায় মামলা মুলতবির বিষয়ে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু ফৌজদারি মামলার বিচারের মুলতবির সময়সীমা নির্দিষ্ট নেই। ফলে এসব মামলায় দীর্ঘসূত্রিতা ঘটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us