হুমায়ুন আজাদের মামলার বিচার: দীর্ঘসূত্রতায় যে ক্ষতি হলো

প্রথম আলো মনোজ দে প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২২, ২১:৫৭

বহুমাত্রিক লেখক হুমায়ুন আজাদ। আমার সরাসরি শিক্ষক। দ্বিতীয় বর্ষে বাংলা উপন্যাসের একটা কোর্স পড়াতেন। ২০০৩ সালে ইত্তেফাকের ঈদসংখ্যায় তাঁর ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।


ঈদের ছুটি শেষে ক্লাসে পড়াচ্ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চোখের বালি’ উপন্যাসটি। স্যারের মুঠোফোনটা হঠাৎ বেজে উঠল। প্রথমে কলটা কেটে দিলেন। এরপর আবার কল এলে তিনি ধরলেন। বুঝলাম ফোনের অপর পাশ থেকে এমন কিছু বলা হচ্ছে, যা স্যারকে ক্রুদ্ধ করে তুলছে। খুব দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘তোমাদের এসব হুমকিতে আমি ভয় পাই না। আমি আমার লেখা বন্ধ করব না।’


...কলটা কেটে দেওয়ার পর জানালেন, তাঁকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমরা উদ্বিগ্ন হলে জানালেন, এসব হুমকি গা-সওয়া হয়ে গেছে। আমি এতে ভয় পাই না। এ বলেই যেন কিছুই হয়নি এমন ভঙ্গিতে তিনি, ‘চোখের বালি’ পড়ানোর মধ্যে ডুবে গেলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us