সাম্প্রদায়িকতা রুখে দিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াও

সমকাল আসাদ চৌধুরী প্রকাশিত: ১৪ এপ্রিল ২০২২, ১০:০৫

শুভ নববর্ষ। সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই। করোনা মহামারিতে বিধিনিষেধ বা লকডাউনের কারণে পরপর দুই বছর পহেলা বৈশাখে আউটডোরে অনুষ্ঠান হয়নি। রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ ও চারুকলার মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নিতে পারেনি উৎসবপ্রিয় বাঙালি। এবারের পহেলা বৈশাখে তারুণ্য জেগে উঠবে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সবাই রুখে দাঁড়াবে- এ কথা বিশ্বাস করি। ব্রিটিশ আমলেও শিক্ষিত বাঙালি পহেলা বৈশাখ উদযাপন করত। নানা ধরনের পানীয় পান আর ফুর্তি করে সেই সময় নতুন বছরকে স্বাগত জানানো হতো। তরুণ সমাজ নিজ উদ্যোগে পহেলা বৈশাখে নানা উৎসবের আয়োজন করত।



পাকিস্তান আমলে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত হালখাতার ব্যাপক প্রচলন দেখা যেত। আমাদের শৈশব-কৈশোরে গ্রামে হালখাতা দেখেছি। এখন আর ওভাবে হালখাতা হয় বলে সংবাদ পাই না। তবে পুরান ঢাকার তাঁতীবাজার ও শাঁখারীবাজারে এখনও হালখাতা হয়। স্বর্ণ ও শাড়ির দোকানে এখন হালখাতা সীমাবদ্ধ। অথচ এক সময় বছরের প্রথম দিন মুদি থেকে শুরু করে সব ধরনের পাইকারি-খুচরা দোকানে নতুন হিসাব খোলা হতো। সেখানে ক্রেতারা বকেয়া পরিশোধ করতেন। দোকানিরা ক্রেতাদের নানা ধরনের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us