মেছতার কারণ ও প্রতিকার

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ এপ্রিল ২০২২, ১৩:৪০

মেছতা ত্বকের খুব সাধারণ একটি রোগ। এর প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠান এসকেএফ নিবেদিত ত্বক আলাপনে। ডা. নাদিয়া নিতুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ইউএস বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চর্ম ও যৌনরোগ বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রাশিদুল হাসান। অনুষ্ঠানটি ১ এপ্রিল প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ ও এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।


মেছতা হলো ত্বকের ওপর দেখা দেওয়া বাদামি বা কালো দাগ। ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে মুখে মেছতা পড়তে দেখা দেয়। হাত বা বুকের ওপরও হতে পারে। মুখের ঠিক কোথায় মেছতা হচ্ছে, সেই অনুযায়ী একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন কপাল, নাক, মুখ, থুতনিতে হলে একে সেন্ট্রোফেসিয়াল, নাক ও গালে হলে ম্যালার এরিয়া ও শুধু থুতনি বরাবর হলে একে মেন্ডিবুলার মেছতা বলে। মেছতা যদি ত্বকের ওপরের স্তরে হয়, তখন তাকে এপিডার্মাল মেলাজমা ও ভেতরের স্তরে হলে ডার্মাল মেলাজমা বলে। দুই স্তরেই যদি হয়ে থাকে, তাহলে সেটাকে মিক্স মেলাজমা বলা হয়।


মেছতার প্রধান কারণ হচ্ছে জেনেটিক প্রিডিসপজিশন। এ ছাড়া সূর্যের আলো, চুলার আগুন, গর্ভাবস্থা, জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ও কসমেটিকসের প্রতিক্রিয়ার জন্য এটি হতে পারে। ইদানীং কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, থাইরয়েডের সমস্যা হলেও মেছতা দেখা দিতে পারে—এমনটাই জানান ডা. মো. রাশিদুল হাসান। তিনি আরও বলেন, হরমোনাল কারণে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মেছতা বেশি দেখা দেয়। ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের ভেতর এর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us