বিশেষ শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল ২০২২, ১০:০৭

অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার (এএসডি) বা অটিজম হলো বিকাশগত সমস্যার একটি রূপ। স্নায়ুতন্ত্রের ত্রুটির কারণে এ সমস্যা দেখা দেয়।


অটিজমে আক্রান্ত শিশু এক বছর বয়সেও নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় না। এসব শিশু অন্য মানুষের অনুভূতি বুঝতে কিংবা নিজের অনুভূতি প্রকাশে অসুবিধা বোধ করে। অটিজমে আক্রান্ত শিশুরা তুলনামূলক বিলম্বে কথা বলতে শেখে। একটি শব্দ বা ছোট ছোট বাক্য বারবার বলতে থাকে। প্রশ্নের সঙ্গে সম্পর্কহীন উত্তর দেয়।


যা করতে হবে



  • গ্লুটিন (গম, যব, বার্লি ইত্যাদি) এবং কেজিন (দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার) খাদ্যতালিকায় রাখা যাবে না। এসব খাবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুর ত্রুটিপূর্ণ পাচন, শোষণ ও বিপাক ঘটায়। এতে শিশুর মধ্যে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়।

  • অটিজমে আক্রান্ত শিশুর রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকে। এতে শিশুর অস্থিরতার বেড়ে যায়। তাই খাবারে সরাসরি চিনি বা মিষ্টি না দেওয়াই ভালো।

  • অটিজমে আক্রান্ত শিশুর থাইরক্সিন হরমোনের নিঃসরণ কম থাকতে পারে। এ জন্য সামুদ্রিক মাছ ও আয়োডিনযুক্ত লবণ খাওয়ানো দরকার।

  • অটিজমে আক্রান্ত শিশুর খাদ্যতালিকায় ভিটামিন এ (কডলিভার অয়েল, ছোট মাছ, গাজর, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, টমেটো, কলিজা, ডিম, পালংশাক, পাকা আম ইত্যাদি) রাখতে হবে। এতে শিশুর দৃষ্টিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়বে। পাশাপাশি নিয়মিত ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি ও ম্যাগনেশিয়াম খাওয়ালে শিশুর মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়বে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us