You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কৃষকের আত্মহত্যা: আধুনিক কৃষি অব্যবস্থাপনার পরিণতি

এখন বোরো ধানের সময়। হাওর ও নিচু অঞ্চল ছাড়া সারা দেশে বোরো ধান সেচের পানি ছাড়া উৎপাদন করা যায় না, এই কথা কৃষির সাথে সংশ্লিষ্ট না হলেও কম-বেশি সবাই জানেন। এই সময় গ্রামে গভীর নলকূপে পানি তোলার শব্দ খুব কানে বাজে। আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে যারা চাষ করে তাদের জমিতে সেচের পানি দেয়া হয়। ধানের দুটি মৌসুম থেকে তিন মৌসুম করার জন্যে ব্যাপক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে। কিন্তু সেচের যে নির্দিষ্ট ব্যবস্থাপনা আছে, তার সাথে জড়িত আছে কিছু মানুষের ব্যবসায়িক স্বার্থ এবং প্রভাবশালীদের প্রভাব খাটানোর সুযোগ। মাটির তলার পানি প্রাকৃতিক সম্পদ হওয়া সত্ত্বেও গভীর নলকুপের মালিক হয়ে তারাই পানি নিয়ন্ত্রণ করেন।

কৃষক এখানে পানির ক্রেতা মাত্র। ক্ষুদ্র কৃষকের জন্যে এটা খুব বড় সমস্যা, কারণ গভীর নলকূপের পানি পাওয়া এক বড় ধরনের অব্যবস্থাপনার মধ্যেই চলে আসছে। ক্ষুদ্র কৃষক সব সময়ই ভুগছেন, হয়তো তারা আত্মহত্যা করেননি, কিন্তু ধুঁকে ধুঁকে মরেছেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। গত ২৩ মার্চ রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলায় দেওপাড়া ইউনিয়নের ইশ্বরীপুরের গ্রামে অভিনাথ মারান্ডি (৩৬) এবং রবি মারান্ডি (২৭) কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেছেন। তাঁরা

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন