হাসিনুল হক থাকেন ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের নিভকি এলাকায়। এটি রাজধানীর প্রায় কেন্দ্রস্থলের একটি জায়গা। যুদ্ধের ডামাডোলে এ নগরীর জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন চলে গেছেন, হাসিনুল সেই সময়েও কিয়েভ ছাড়েননি। তিনি মনে করেন, আর এ নগর ছাড়ার মতো অবস্থা হবে না; বরং পরিস্থিতি দিন দিন ভালো হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর মুঠোফোনে কথা হয় হাসিনুলের সঙ্গে। বলছিলেন, ‘সপ্তাহ খানেক আগেও বাড়ির পাশের পার্কে গেলে মানুষজনের তেমন দেখা মিলত না। এখন পার্কে গিয়ে মানুষজনের দেখা মেলে। বাড়ির গ্যারেজে আগে মাত্র দু-চারটি গাড়ি থাকতে দেখতাম। কয়েক দিন ধরে দেখছি, অন্তত ২০টি গাড়ি। মনে হচ্ছে, লোকজন এখন ফিরে আসছে।’