হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী প্রোটিন পেতে হলে খাবারের উৎসে কিছুটা পরিবর্তন আনতে হবে।
বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ, কর্মশক্তির ভারসাম্য এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রোটিন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ‘মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট’। পাশাপাশি পেশির ক্ষয়পূরণ, নতুন পেশি গঠন এবং তাকে শক্তিশালী করার জন্যও প্রোটিন আবশ্যক। তাই এই পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত মাত্রায় গ্রহণ করতে হবে নিয়মিত।
যুক্তরাষ্টভিত্তিক পুষ্টিবিদ ট্রিস্টা বেস্ট ওয়েলঅ্যান্ডগুড ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেন, “প্রোটিনের অভাব থাকলে, শরীর তখন জ্বালানি উৎস হিসেবে পেশি ও অ্যামিনো অ্যাসিড ব্যবহার করা শুরু করবে। ফলে পেশির ঘনত্ব ও শক্তি কমতে থাকবে সময়ে সঙ্গে। এরমধ্যে হৃদযন্ত্রের পেশি থাকতে পারে, যে কারণে হৃদযন্ত্র ক্রমেই দুর্বল হতে থাকবে।”