ভ্লাদিমির পুতিনের যুদ্ধের অন্যতম দাবি হলো ইউক্রেনীয় নিরপেক্ষতা। ইতোমধ্যে সুইজারল্যান্ড তার নিজস্ব নিরপেক্ষতার ব্যাখ্যা পরিবর্তন করেছে।
সুইডেন ও তাইওয়ানের মতো দেশগুলো তাদের ভিন্ন নীতি পর্যালোচনা করে বলছে, আমরা অন্যের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপকে কঠিন নীতি দ্বারা পরীক্ষা করি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে তার আগ্রাসনের কারণ হিসাবে দেশটির নিরপেক্ষ না থাকাকে দায়ী করেছেন। ইউক্রেন পশ্চিমা প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটো বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে যোগদানের অভিপ্রায় পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করতে ইচ্ছুক নয়।
আগ্রাসনের মাত্রা নিরপেক্ষ সুইজারল্যান্ডকে নিরপেক্ষতার নিজস্ব ধারণা পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে, যা ইউরোপে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহায়ক একটি বিদেশনীতি হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে বহাল আছে। অনুরূপ নীতির পথে হাঁটতে সুইডেন ও অন্যান্য নিরপেক্ষ দেশ অনেকটাই বাধ্য হচ্ছে।