জানা গেছে, প্রকল্পের কাজ স্বাভাবিকভাবেই চলছে এবং ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাতে যেতে পারে সেই গতিতেই কাজ চলছে। কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জিয়াউল আহসান জানিয়েছেন,"এখানে কোনো সংকটের আশঙ্কা আমরা দেখছি না। তবে আমরা বিষযটি সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণে রেখেছি।”
গত বছরের ১০ অক্টোবর এই প্রকল্পের প্রথম চুল্লির কাজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটার কাজ শেষ হলে এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। আর দ্বিতীয় চুল্লির কাজ শেষ হলে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন হওয়ার কথা রয়েছে দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াট।
একক প্রকল্প হিসাবে বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় অবকাঠামো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা। আর এই অর্থের ৯০ শতাংশই রাশিয়ার ভিবি ব্যাংকের মাধ্যমে দেশটি ঋণ সহায়তা হিসাবে দিচ্ছে।