কর্মসংস্থানের সুযোগ ছাড়া সামাজিক ন্যায়বিচার কতটা সম্ভব?

প্রথম আলো মনোজ দে প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৮:০৩

২০২০ সালের মার্চ-এপ্রিলে ফিরে যাওয়া যাক। করোনা মহামারির জন্য সারা দেশ বিধিনিষেধ। পণ্যবাহী যান ছাড়া বাকি সবকিছু বন্ধ। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাজীপুরের মতো জনঘনত্বের শহরগুলোয় সংক্রমণ কেবল তখন কমিউনিটি পর্যায়ে ছড়াচ্ছিল। বিধিনিষেধ ঘোষণা আর তা কার্যকর হওয়ার মাঝে সময় বাকি দু-তিন দিন। সে সময় ঢাকাসহ বড় শহর ছাড়ার হিড়িক পড়ে গেল। লাখ লাখ মানুষ একযোগে ছুটলেন গ্রামের বাড়ি। যাঁরা ওই দুই দিনে যেতে পারলেন না, তাঁরা লকডাউন কার্যকর হওয়ার পর যেতে শুরু করলেন। কেউ কয়েক শ মাইল হেঁটে, কেউ মালবাহী পিকআপভ্যানে চড়ে, কেউ ছুটলেন নৌকায়-ভ্যানে।


গ্রামমুখী এই জনস্রোতের প্রতি নানা ট্রলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ভরে ওঠে। গণমাধ্যমের খবরে তাদের এই যাত্রাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয়। গ্রামে ফেরা মানুষদের এই কাফেলায় নারী-শিশু-বৃদ্ধরাও ছিলেন। এই যাত্রাপথ ছিল দুর্বিষহ। তবে কেন এসব মানুষকে নিজেদের কর্মক্ষেত্র থেকে গ্রামে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, তা নিয়ে পাল্টা প্রশ্নও করেছিলেন। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে হলে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান পরিস্থিতির দিকে ফিরে তাকাতে হবে। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে বাংলাদেশে মাত্র ১০ থেকে ১৪ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে। অর্থাৎ তাঁদের কাজের অনেকটা নিশ্চয়তা আছে, নিয়মিত বেতন-ভাতা-বোনাসের সুবিধা আছে ও কর্মঘণ্টার সুবিধা তাঁরা পান। অর্জিত ছুটি, বিনোদন ছুটি কিংবা অবসরের পর পেনশন পান তাঁরা। আর বাদবাকি কর্মজীবীদের কাজের কোনো নিশ্চয়তা, বেতন-ভাতা, মজুরির ঠিকঠিকানা নেই। তাঁরা অনানুষ্ঠানিক খাতের কর্মজীবী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us