উপকূলে খাবার পানির সংকট দূর হবে কবে?

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৮:৪০

সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের বাসিন্দা ফাতেমা পান করার পানি সংগ্রহ করেন পুকুর থেকে। পুকুরের পানি কতটা নিরাপদ তার জানা নেই, তবে চাহিদা মেটাতে আর বিকল্প নেই। ভোরে অনেকেই কলসি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন পানির খোঁজে। কারণ সেটাই পান করবে সবাই, সেটাই ব্যবহার হবে রান্নায়। দীর্ঘদিন ধরেই এ অঞ্চলের মানুষ এ পানি ব্যবহার করে আসছেন।


সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির সংকট দীর্ঘদিনের। ভৌগোলিক  কারণে বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছে থাকায় জেলার শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলায় পানির সংকট অন্য উপজেলার চেয়ে বেশি। এসব এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বড় এসব এলাকার জনগোষ্ঠীকে খাবার পানির জোগানে একেক ঋতুতে একেক উৎসের ওপর নির্ভর করতে হয়।


বৃষ্টির সময় রিজার্ভ ট্যাংকে পানি ধরে রাখা যায়। যা দিয়ে তিন-চার মাসও চলে যায়। বাকি সময় কখনও পুকুর ফিল্টার (পিএসএফ) বা সরাসরি পুকুরের পানি অথবা ব্যক্তি উদ্যোগে স্থাপিত লবণ বিমুক্তকরণ প্ল্যান্ট থেকে এখানকার মানুষের খাবার পানি পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us