নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তদের ৭১ শতাংশের মৃত্যু

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৫:০৬

দেশে গত ২০ বছরে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৭১ শতাংশেরই মৃত্যু হয়েছে। ২০০১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সময়ে দেশে ৩২২ জনের দেহে নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২২৯ জন মারা গেছেন।


চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, বাংলাদেশে আর কোনো সংক্রামক ব্যাধিতে মৃত্যুর হার এত বেশি বলে জানা যায়নি। মৃত্যুর আশঙ্কা থাকার পরও নিপাহ ভাইরাস নিয়ে জনসচেতনতা প্রায় নেই বললেই চলে। মূলত খেজুরের কাঁচা রস পান করেই এ ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর ঘটনাগুলো ঘটে। খেজুরের রসে বাদুড় মুখ দেয়। সেখান থেকেই মানবদেহে ছড়ায় এ ভাইরাস।


চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরও মৃত্যুর হাত থেকে যাঁরা ফিরে আসেন, তাঁদের জন্য এক ভয়াবহ সময় অপেক্ষা করে। বেঁচে থেকেও তাঁরা স্মৃতি হারিয়ে ফেলতে পারেন এবং পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন চিরতরে।


বাংলাদেশে দুই দশক ধরে এর সংক্রমণ ঘটছে। গত বছরও দুজন রোগী পাওয়া গেছে, যাঁরা নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। ভাইরাসটি থেকে বাঁচার প্রধান উপায় হলো খেজুরের কাঁচা রস পান বন্ধ করা। কিন্তু এটি বন্ধ হয়নি। এ নিয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা নিয়ে সেই অর্থে কোনো প্রচার নেই।


বাংলাদেশে প্রাদুর্ভাব শুরু যখন


সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) তথ্য অনুযায়ী, দেশে ২০০১ সালে মেহেরপুরে প্রথম নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর ২০০৩ সালে হয় নওগাঁয়। তবে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় আকারের প্রাদুর্ভাব হয় ফরিদপুর জেলায়, ২০০৪ সালে। সে বছর ফরিদপুরে নিপাহ ভাইরাসে ৩৫ জন আক্রান্ত হয়, তার মধ্যে ২৭ জনের মৃত্যু হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us