চিঠিতেই আটকে আছে চিনিকলের বহুমুখী উৎপাদন

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৪:২৬

দেশের প্রায় সবগুলো চিনিকলের আয়ুষ্কাল প্রায় শেষ। অধিকাংশই ব্রিটিশ আমলের। অন্যগুলোর বয়সও ৩০-৫০ বছর। ফলে চিনি উৎপাদনে বড় অংকের লোকসান গুনছে প্রতিটি মিল। পরিস্থিতি সামাল দিতে চিনিকলগুলোতে বহুমুখী পণ্য উৎপাদনের তাগিদ দিয়ে আসছে সরকার। ২০১৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর একই পরামর্শ দেয় জার্মান বিশেষজ্ঞ দল। চিনিকল মালিকরা প্রস্তাবও দেয়। তবে সেই ‘প্রস্তাব বাস্তবসম্মত নয়’ জানিয়ে সবগুলো চিনিকল বিদেশি বিনিয়োগে দেওয়া যায় কি না সেটা চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছে বিএসএফআইসি।


গত বছরের শুরুতে বহুমুখী বা উপজাত পণ্য উৎপাদনের উপায় খুঁজতে শুরু করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। প্রতিটি মিল কী ধরনের বহুমুখী পণ্য উৎপাদন করে লাভজনক হতে পারে সেটা জানাতে মিলগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের চিঠি দেয় সংস্থাটি।


এরপর গত বছর জুনে বিভিন্ন মিল থেকে প্রস্তাবও এসেছে। কিন্তু পরবর্তীকালে থেমে গেছে সে উদ্যোগ। তবে বিএসএফআইসি বলছে, মিলগুলো থেকে যে প্রস্তাব এসেছে সেগুলো বাস্তবসম্মত নয়। ফলে সেসব প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us