You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অসংক্রামক রোগের বিরূপ প্রভাব সব বয়সীদের ওপর

দেশে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় অসংক্রামক রোগে। এটা সব অঞ্চলের সব বয়সী মানুষের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। দেশে অসংক্রামক রোগের প্রভাব কমাতে হলে বিনা মূল্যে রোগ নির্ণয় করার পাশাপাশি সমগ্র সরকারব্যবস্থাকে এই উদ্যোগে যুক্ত হতে হবে।

ঢাকায় প্রথম জাতীয় অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনের সমাপনী দিনে গতকাল শুক্রবার গৃহীত ঢাকা ঘোষণায় এসব কথা বলা হয়। ঢাকা ঘোষণায় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে ৩২ দফা কাজের কথা বলা হয়েছে।

ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলন যৌথভাবে আয়োজন করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, বাংলাদেশ নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ ফোরাম, ক্লিনিক্যাল রিসার্চ প্ল্যাটফম৴ এবং বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরাম। এতে সহায়তা দেয় ইউনিসেফ, ইউএনএফপিএ, বিএসএমএমইউ ও আইসিডিডিআর,বিসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।

তিন দিনের সম্মেলনে বিভিন্ন অধিবেশনে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্‌রোগ, মানসিক রোগ, খাদ্যাভ্যাসসহ নানা বিষয় নিয়ে প্রায় অর্ধশত বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষকেরা। এসব অধিবেশনে বলা হয়, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, ত্রুটিপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ভেজাল খাদ্য, ধূমপান—এসব অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অসংক্রামক রোগ মোকাবিলা করা একা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়, সম্ভবও না। এ ক্ষেত্রে পুরো সরকারব্যবস্থাকে যুক্ত হওয়া দরকার।

গতকাল একটি অধিবেশনে পরিকল্পনামন্ত্রী আবদুল মান্নান বলেন, অসংক্রামক রোগ যেহেতু সংক্রামক রোগের মতো চমক সৃষ্টি করতে পারে না, তাই অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা অবহেলিত থেকে যায়। এর প্রকোপ শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি।

গতকাল স্ট্রোক নিয়ে একটি গবেষণা তথ্য তুলে ধরেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুভাষ কান্তি। তিনি বলেন, বাংলাদেশে মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ স্ট্রোক। বেশির ভাগ স্ট্রোক (প্রায় ৮৫%) ইস্কেমিক এবং এটি একটি জরুরি চিকিৎসার আওতাভুক্ত রোগ। আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে ইস্কেমিক স্ট্রোক ব্যবস্থাপনার দ্রুত উন্নতি হচ্ছে, কিন্তু ঢাকায় এ চিকিৎসা অপ্রতুল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন