রোহিঙ্গাদের নিরাপদ আশ্রয়ে কি আতঙ্ক বাড়ছে?

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২২, ১৭:১০

সাতলাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীর জন্য ২০১৭ সালে সীমান্ত খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশ৷ মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চলে বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর চৌকিতে একদল বিচ্ছিন্নতাবাদীর ‘হামলার ঘটনার' পর রোহিঙ্গাদের উপর ব্যাপক দমনপীড়ন শুরু করে দেশটির সেনাবাহিনী৷ রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়৷ অনেককে হত্যা করা হয়, অনেক নারী হন ধর্ষণের শিকার৷


সেই দমনপীড়ন থেকে বাঁচতে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে সীমান্তে জড়ো হন হাজার হাজার রোহিঙ্গা৷ বাংলাদেশ তাদের ফিরিয়ে দেয়নি৷ বরং সীমান্ত খুলে দিয়ে মানবতার এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটি৷


বাংলাদেশের এই মানবতা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে৷ দেশটিতে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের খরচ মেটাতে এগিয়ে এসেছে পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ এবং উন্নয়নসংস্থা৷


রোহিঙ্গাদেরকে নিজ দেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকার করে না মিয়ানমার৷ আর তাদের ঘিরে সংকটও নতুন নয়৷ গত কয়েক দশকে বিভিন্ন সময় রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে, আবার কখনো কখনো পরিস্থিতি অনুকূল মনে করলে অনেকে ফিরেও গেছে৷ তবে, ২০১৭ সালের মতো একবারে এত বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসেনি৷

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ২ সপ্তাহ আগে

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us