থাইল্যান্ডকে বলা হয় হাতির দেশ। যুগ যুগ ধরে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে থাইল্যান্ডে হাতি একটি প্রাচীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হয়ে আছে। প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় হাতি। ট্যুরিজম, চিড়িয়াখান সার্কাস ইত্যাদি।
থাইল্যান্ডের লামপাং এলাকায় আছে পৃথিবীর প্রথম হাতির হাসপাতাল। সোয়াইদা সালওয়ালা নামের এক স্মার্ট তরুণী প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্বের প্রথম এই হাতির হাসপাতাল। এ পর্যন্ত প্রায় ৩০০০ হাতির চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এই হাসপাতাল থেকে। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে পাকা দেওয়াল, পাকা মেঝে আর ঢেউ খেলানো টিনের ছাদ দিয়ে তৈরি করা এই হাতি হাসপাতালের আ্যাম্বুলেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয় ক্রেন।
হাসপাতালে আছে ডিজিটাল এক্স-রে, থার্মাল ইমেজিং, আল্ট্রাসোনোগ্রাফি, ঘুমপাড়ানি বন্দুক ও কোয়ারান্টাইন ব্যবস্থা। আছে লেজার ট্রিটমেন্ট, দাঁতের এক্স-রে, হাইড্রোথেরাপি থেকে অপারেশনের ব্যবস্থাও।