পদ্মা ব্যাংককে (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) বাঁচিয়ে রাখতে এবার আর্থিক প্রতিবেদনে ‘তথ্য গোপন’ রাখার সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদনে থাকবে না কোনো লোকসানের তথ্য। বিদেশি বিনিয়োগ আনতে ব্যাংকটিকে এ সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে ব্যাংকটি বন্ধের সম্মুখীন হলে সরকারি খাতের ব্যাংকগুলো মূলধন জোগান দেয়। পরে ব্যাংকটি ফারমার্স থেকে নাম বদলে পদ্মা ব্যাংক নামকরণ করে। পাশাপাশি ব্যাংকটিকে বেশ কিছু নীতি ছাড় দেওয়া হয়। নগদ অংশ সংরক্ষণ বা সিআরআর (ক্যাশ রিজার্ভ রিকোয়ারমেন্ট) ও বিধিবদ্ধ জমা বা এসএলআরের (স্ট্যাটিউটরি লিকুইডিটি রেশিও) অর্থ জমা রাখার বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মওকুফ করা হয় দণ্ড—সুদ ও জরিমানা। এখন নতুন করে ছাড় দেওয়া হয়েছে। ফলে প্রশ্ন উঠছে, ব্যাংকটিকে বাঁচিয়ে রাখতে আর কত ছাড় দেওয়া হবে?