You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দিয়াকুলবাসীর অনন্য দৃষ্টান্ত

গত ২৩ ডিসেম্বর ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে মধ্যরাতে এমভি অভিযান-১০ নামে লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। কতজন মারা গেছেন, এখন পর্যন্ত এর সঠিক তথ্য জানা যায়নি। ধারণা করি, যেহেতু বড় লঞ্চ তাই হয়তো হাজারখানেক যাত্রী ছিলেন। অতএব ক্ষতির মাত্রা যে ব্যাপক হবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দুর্ঘটনার কারণ নির্ণয় করতে কয়েকটি তদন্ত কমিটি করেছে সরকারের সংশ্নিষ্ট দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ, যা প্রায় সব বড় দুর্ঘটনাতেই করা হয়ে থাকে। পরে অবশ্য জনসমক্ষে অনেক ক্ষেত্রেই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় না। এর কারণ হলো কর্তব্য ও দায়িত্ববোধের অভাব। যেমন ওই লঞ্চে অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম ছিল, কিন্তু মালিক কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেননি, তা কীভাবে ব্যবহার করতে হবে। চালকের পরিবর্তে অপর একজন চালাচ্ছিল লঞ্চটি। নদীটি খুব প্রশস্ত নয়। আগুন লাগার কয়েক মিনিটের ভেতরেই তা কিনারে ভিড়তে পারত। তার পরিবর্তে ৪৫ মিনিট চলেছে ওই নৌযানটি। অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে মধ্যরাতে; দমকল এসেছে ভোরে। ৯৯৯-এ ফোন করে কোনো সাহায্য পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ শোনা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন