২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ইউপি নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে এরইমধ্যে ৪৮ জন বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হয়ে গেছেন। । আর পঞ্চম ধাপের নির্বাচন ৫ জানুয়ারি। সেই ধাপেও বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন ৫২ জন।
বিভিন্ন এলকায় খোঁজ নিয়ে জানাগেছে হুমকি ধামকি ছাড়াও আরও অনেক কৌশলে বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন অনেকে। এসব কৌশলের মধ্যে মামলায় জড়িয়ে দেয়ার হুমকি, আর্থিক সুবিধা দেয়া, মনোনয়পত্র বাতিল করানো বেশি কার্যকর।
ফেনীর দাগনভুঞা উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে এবার বিনা ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা চেয়ারম্যান হয়েছেন। এরকমই একটি ইউনিয়ন মাতুভুঞাতে বিনা ভোটে চেয়ারম্যান হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী আবদুর রহিমসহ সবাই নাম প্রত্যাহার করেছেন। আব্দুর রহিম জানান, তিনি তার ছেলের কথা চিন্তা করে প্রত্যাহার করেছেন। কারণ তার ছেলের জীবন নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। তিনি বলেন," আমার ছেলে কান্নাকাটি করে বলেছে বাবা আমরা কেউ বাঁচতে পারব না। তুমিও না আমিও না। আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিলো। পাস করতাম বলে বিশ্বাস। কিন্তু জীবন না থাকলে পাস করে কী হবে?”