83: তিরাশির রূপকথা

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ২২ ডিসেম্বর ২০২১, ০৮:৪৫

সেটা নব্বই দশকের গোড়ার কথা। কপিলদেব নিখাঞ্জ এসেছেন সেন্ট জেভিয়ার্সে। অরুণদার বিখ্যাত ক্যান্টিনের বড় জানালার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। সামনে স্কুলের ছেলেদের ভিড়। কলেজের যুবকরা একটু পিছনে। সবাই কপিলকে অনেক কিছু বলছে। কিন্তু কপিল কিছু শুনছেন না। শুধু দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ে মাঝে মাঝে মুঠোটা ঝাঁকিয়ে বিড়বিড় করে কিছু বলছেন।


কী বলছিলেন? রহস্য ভাঙল অনুষ্ঠানের মঞ্চে। কপিল জানালেন, জীবনে এই প্রথম কলেজে পা দিলেন তিনি। তা-ও এত নামী প্রতিষ্ঠানে। তাই নার্ভাস, ক্যান্টিনে দাঁড়িয়ে নিজেকে সাহস জোগাচ্ছিলেন।


ঠিক একই কপিলকে দেখা গিয়েছিল ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপের সময়ে। দেখা গেল কবীর খানের ‘এইটিথ্রি’-এর পর্দাতেও। যিনি ইংরেজিতে একেবারেই স্বচ্ছন্দ নন। টিম মিটিংয়ে সতীর্থরা যাঁর ভুল কথার ক্যাচ ধরেন। তা-ও যিনি বিলেতের রানি থেকে সাংবাদিক, কারও মুখোমুখি হতেই ভয় পান না। যেমন তিনি ভয় পান না ক্যারিবিয়ান পেস ব্যাটারি থেকে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের। যে যা-ই বলুক, জবাব দেওয়ার একটাই জায়গা তাঁর। মাঠ এবং বাইশ গজ।


এই নিয়েই ‘এইটিথ্রি’র গল্প। একেবারে আন্ডারডগ হিসেবে বিশ্বজয়ের এমন নজির, তা-ও ফাইনালে তখনকার ক্রিকেট বিশ্বের এভারেস্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজ়কে হারিয়ে, বাস্তবিকই বিরল। এই কাহিনি সেলুলয়েডে আনতে গেলে আলাদা করে গল্প জোড়ার দরকার পড়ে না। কারণ, বলিউডি রূপকথা হওয়ার মতো সব মশলা আছে বাস্তবেই। এর আগে ‘চক দে ইন্ডিয়া’য় এমন গল্প বলা হয়েছিল। কিন্তু মহিলাদের হকি বিশ্বকাপ জয়ের সেই গল্পের সবটাই কল্পনা। ‘এইটিথ্রি’র সবটাই বাস্তব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us