বাজারে মিনিকেট ও নাজিরশাইল নামে চাল বিক্রি হলেও এই নামে কোনো ধানের অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলছেন, মেশিনের মাধ্যমে বিভিন্ন জাতের চাল সরু করে এসব নামে বিক্রি করা হয়।
খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম জানান, ব্যবসায়ীরা মিনিকেট ব্র্যান্ড নামে চাল বিক্রি করতে পারবেন। তবে কোন জাতের চাল ওই নামে বিক্রি করা হচ্ছে তা বস্তায় লিখে দিতে হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয় এমন নিয়ম করতে যাচ্ছে।
ইন্টারন্যাশনাল নিউট্রিশন অলিম্পিয়াড নিয়ে আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে মিনিকেট ও নাজিরশাইল চাল নিয়ে এ কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী ও সচিব।