স্কুল খুললেও ক্লাসে গরহাজির ‘ফার্স্ট গার্ল’। এমনকি, মাধ্যমিকের টেস্টেও তার দেখা নেই। তখন আর চুপ করে বসে থাকতে পারেননি শিক্ষকেরা। খোঁজ নিতে যান সেই ছাত্রীর বাড়িতে। কিন্তু বাড়ি নয়, মেয়েটির দেখা মিলল শ্বশুরবাড়িতে। বর তারই সহপাঠী। শিক্ষকরা বোঝানোর পরে পরীক্ষায় বসছে মালদহের কমলাবাড়ি হাইস্কুলের দুই ছাত্রছাত্রীই।
কিন্তু একই সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে, ঘরে ঘরে যদি এই অবস্থা হয়, তা হলে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮ থেকে বাড়িয়ে ২১ বছর করলে লাভ হবে কি? শিক্ষকরা দাবি করেছেন, আইন তৈরির পাশাপাশি নাবালিকা বিয়ে রোধে ঢালাও প্রচারও জরুরি। করোনা আবহে স্কুল খুললেও ক্লাসে গরহাজির ছিল অধিকাংশ পড়ুয়াই।