অথচ মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগেই ৫৯ বছর বয়সি ওই ফরাসি নাগরিক শমেট দিদিয়ারকে নিয়ে কালঘাম ছুটে গিয়েছিল চিকিৎসকদের। তিনি বাঁচবেন কি না, তা নিয়েই দেখা দিয়েছিল সংশয়। তাইল্যান্ডে ফরাসি দূতাবাসের ওই অফিসার ইস্তানবুল থেকে ব্যাঙ্কক যাচ্ছিলেন।