যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তে বোঝা যাচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে ওয়াশিংটনের আর ধৈর্য ধরার সময় নেই। তারা আর বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা মেনে নেবে না। এই ঘটনা ঢাকার জন্য ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে বড় এক ধাক্কা। সেটা শুধু একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞার জন্যই নয়, এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এখন নিজেদের চীন, উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের কাতারে দেখবে।
এসব দেশের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ। এই কাতারে আসাটা ভালো কোনো বিষয় নয়। যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশেষ বাহিনীকে নিশানা করা এবং কপটতা করার অভিযোগ উঠবে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা উঠে আসবে।