সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ সব ক্ষেত্রে দৃশ্যমানভাবে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে অনেকটা একতরফা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন।
সে নির্বাচনে দেশের বড় একটি দল অংশগ্রহণ না করলেও ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা নিজেদের মধ্যে সহিংসতায় জড়িয়ে পড়ছেন। তাদের মধ্যে আবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অনেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে যাচ্ছেন।
যেখানে সাধারণ সময়ে সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে একজন চেয়ারম্যান পদে ছয়-সাতজন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা, সেখানে তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ১০০ জন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। প্রথম দুই ধাপের নির্বাচনের আগে-পরে মিলে মোট সহিংসতাজনিত কারণে ৩৯টি প্রাণ ঝরে গেছে। তৃতীয় ধাপেও এ ধারার পরিবর্তন হয়নি।