আমাদের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এক যুগ পূর্ণ করেছে। কোনো দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনগণের অর্থে মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হলো দরিদ্র, নিপীড়িত ও অসহায় মানুষের প্রতি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক ক্ষতিপূরণসহ অন্যান্য প্রতিকার আদায় করা এবং এ আদায়ের মধ্য দিয়ে সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহকে মানবাধিকার রক্ষায় জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা।
বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে—জনগণের টাকায় পরিচালিত এত বড় কমিশন লালন করে মানুষের কী লাভ হচ্ছে? কমিশন কি আইনে অর্পিত তার দায়িত্ব পালন করছে?