আরসা’র অস্তিত্ব ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা

ঢাকা পোষ্ট ড. নিলয় রঞ্জন বিশ্বাস প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০২১, ০৮:২২

কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলার কিছু রোহিঙ্গা, আশ্রয় শিবিরে বেশকিছু সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালিত করছে। বিগত দিনগুলোতে ঘটে যাওয়া কার্যক্রমের খবর স্থানীয় জনমনে একধরনের উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছে। ২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নেতা মুহিবুল্লাহকে ক্যাম্পের অভ্যন্তরে হত্যার ঘটনা এবং অল্প দিনের ব্যবধানে একটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছয়জন রোহিঙ্গার সহিংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ক্যাম্পের অভ্যন্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে চিন্তা করার অবকাশ তৈরি করেছে।


এই ঘটনাগুলোর মাধ্যমে ক্যাম্পে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের একাংশের মধ্যকার গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ও উত্তেজনা বৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। একই সাথে আইন বর্হিভূত কার্যক্রমের সাথে বেশকিছু রোহিঙ্গার দলগতভাবে জড়িয়ে পড়া ও তাদের যথেচ্ছ শক্তিমত্তা প্রদর্শনের সাম্প্রতিক নিদর্শনগুলো স্থানীয় সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে ভিন্ন মাত্রা প্রদান করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ২ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us