চামড়াশিল্পের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সরকার, মালিকপক্ষ ও পরিবেশ অধিদপ্তর দায়ী। তবে সবচেয়ে বেশি দায় ট্যানারির মালিকদের। এটা মালিকপক্ষের এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ার মূল কাজটি শুরু হয় ট্যানারির ভেতর থেকেই। এরপর ড্রেনেজ সিস্টেম হয়ে সর্বশেষ কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারে (সিইটিপি) পৌঁছায়। শুরুতেই মালিকপক্ষের গাফিলতিতে পুরো প্রক্রিয়াটিতে অব্যবস্থাপনা দেখা দেয়। এমনকি তাঁরা কেমিক্যাল ব্যবহারেও সচেতন নন। বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে চামড়া প্রক্রিয়াজাত না করায়, তরল বর্জ্যের পরিমাণও বাড়ছে।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকার সাভারের ব্যাংক কলোনি এলাকায় একটি রেস্তোরাঁয় ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন ও বেসরকারি সংস্থা সলিডারিটি সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘কোয়ালিশন বিল্ডিং অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি মিটিং’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান এসব কথা বলেন।