স্বামীহারা মঙ্গলী রানীর দুই মেয়ে ছিল সম্বল। তাদের নিয়েই নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার লালখাঁ এলাকায় বাস করতেন তিনি। গার্মেন্টসে চাকরি করে কোনোরকমে চলতো তার সংসার।
এরই মধ্যে বড় মেয়ে পূর্ণিমা জন্ডিসে আক্রান্ত হয়। কিন্তু সময় সুযোগ ও টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না। তাই শুক্রবার ছুটির দিনে মেয়েকে নিয়ে স্থানীয় কবিরাজের কাছে যাচ্ছিলেন চিকিৎসার জন্য।