করোনা মহামারির ভেতরেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল প্রশংসনীয়। এছাড়াও মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, বেকারত্ব এবং দারিদ্র্যের হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সফল হতে পেরেছে। জাতিসংঘের বেঁধে দেওয়া শর্ত পূরণ করার মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে অবস্থান নিতে যাচ্ছে। এখন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত দাঁড়িয়েছে ৫০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। অথচ ৫০ বছর আগে বৈদেশিক মুদ্রার স্বল্পতার কারণে আমদানি ব্যয় মেটাতে হিমশিম খেতে হয়েছে। উল্লেখ্য, যে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত যত বেশি, সে দেশ অর্থনৈতিকভাবে তত শক্তিশালী। এখন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে দুটো কারণে— ১) রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং ২) রেমিট্যান্সের প্রবাহ।