নোয়াখালীর চৌমুহনীতে মন্দির-মণ্ডপে আক্রমণ ও ভাঙচুরের সময় পুলিশ প্রশাসনের মতো ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকেও পাশে পাননি হিন্দুরা। হামলা হলে ঠেকানোর মতো কোনো দলীয় প্রস্তুতিও ছিল না দলটির। দলটির নেতারাই বলছেন, চৌমুহনীতে পৌর এলাকার পূজামণ্ডপে হামলা হতে পারে, এমন চিন্তাও তাঁরা করেননি। আর এ কারণে বেগমগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়নগুলোতে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা মাঠে থাকলেও, চৌমুহনী পৌর এলাকায় দলটির স্থানীয় শীর্ষ নেতাদের ছিল গা ছাড়া ভাব।
ঘটনার দিন চৌমুহনীতে আওয়ামী লীগের এ নিষ্ক্রিয়তা ‘সুবিধা’ করে দেয় দুর্বৃত্তদের। শহরের একে একে ১২টি মন্দির ও মণ্ডপে ভাঙচুর ও লুটপাট করে তারা।