ব্যবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গণশুনানির পর এলপিজির দর নির্ধারণের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। সবাই আশা করেছিল, এবার অন্তত বিইআরসি ঘোষণা কার্যকর হবে। কিন্তু মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নির্ধারিত দরের চেয়ে অতিরিক্ত দামে এখনও এলপিজি বিক্রি হচ্ছে। দর নিয়ন্ত্রণে বার বার হস্তক্ষেপের ঘোষণা দিলেও বিইআরসি এবং সরকার কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি।
কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল এলপিজির দরের আদেশের সংবাদ সম্মেলনেই জানিয়েছিলেন, কমিশনের জনবল মাত্র ৩৫ জন। এত স্বল্প জনবল দিয়ে তাদের পক্ষে সারাদেশে দর নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এরপরও সীমিত আকারে হলেও তারা এবার মাঠে নামবেন।